Wednesday, October 22, 2008

Ten days with death

My younger daughter is very persistent. And always got hit for her naughty behave. Once she was very sick. She got diarrhea, typhoid, bloodless & fever and became senseless. She was admitted in child hospital at night 12 a.m. I had to stay in hospital with my daughter. Her situation was becoming very critical. I was very upset. At first as primary treatment doctor gave her saline, injection and blood. I could not tolerate her excess crying. When I was staying in the room there were six beds. Many little babies came there and took treatment on different diseases. At first night one baby had died who was at no-1 bed, He was one year’s old. On the next morning one more baby had died who was at no-3 bed. She was 8 month’s. It was 3rd days at night also one baby had died who was at no-2 bed. Now, it is the time share about the ten days of death.
I was passing my every moment into a very terrible situation. It seemed to me that the spy of death attacked in my room. I was confident to return my dear child. So I was always awaked that the death may not take my dearest child. I guarded it all day long, and I used to count her every drops of saline and I thought, oh Allah! When I will return my home? Continuously 4 babies had died between 6 babies. It seemed to me that thus I am as the target of death. So I left that unlucky room and shifted in a new room. Oh! There were no peaces, too. There were innocent lovely babies were breathing last breath in their parents lap. I couldn’t tolerate the tragedy scene; at my both sides two cancer disease patients had taken blood and waited for death time. I came back in my home after 10 days from that death house. I have come home with a great joy by fighting with the cruel death and crying.
I thought, I am a happy mother than all of world. At present, I remember of those pathetic days. When I think about the children’s sad lamenting relatives, I become most terrified and shocked.

Saturday, October 18, 2008

বিধবা নারী

প্রথম প্রকাশ

Title of this post: A Widow


যার স্বামী মারা গেছে
তারই নাম বিধবা
দুনিয়াতে তার আর
আপন রইল কেবা?
বিধবা নারী বুক ভাসায়
চোখের জলে
শ্বশুর বাড়ীর লোকেরা তাকে
উপহাস করে চলে।
বলে—স্বমীকে তো খেয়েছো
এই বয়সে
টগবগে যৌবন—দুঃখ কিসের
নতুন নাগর জুটে যাবে- অনায়াসে।

স্বামী তাকে বড় ভাল বাসত বলে
মেয়েটি এসব কভু ভাবেও না ভুলে।
স্বামীর শত স্মৃতি সে
রাত জেগে ভাবে
সিদ্ধান্ত তার
স্বামীর স্মৃতি নিয়েই জীবন কাটাবে।
বাবার বাড়ি যায় না সে ভয়ে
তারা যদি জোড় করে
দিয়ে দেয় বিয়ে!

স্বামীর বাড়ীতে পড়ে আছে
বিধবা নারী
শ্বাশুড়ী তাকে পরিচয় দেয়
কাজের মাথারি।
সারা বাড়ির সব কাজ
করছে নিজ হাতে
কথায় কথায় ধমক আর
গালি আছে সাথে।
পরিবারের সবার সবই জোটে
বিধবার জন্য কারো টাকা নেই মোটে।
পরনে ছেঁড়া শাড়ি, ছেঁড়া ব্লাউজ
সেদিকে কারো যেন নেই কোন হুশ।
খাবার খাবে সে সবার শেষে
বুয়ার ঘরে পরে থাকে
ভিখারীর বেশে।
রাত হলে ভয় পায়
কেউ নেই সাথে
ভাবে সে-একা থাকার সিদ্ধান্ত
ভুল আছে কি তাতে?
এই দুর্বিষহ জীবনের যন্ত্রণা
আর যে সওয়া যায়না।

ঈদ এলে বিধবাকে
করা হয় মূল্যবান,
যাকাতের নতুন কাপড়ে
দেয়া হয় সম্মান।
বিধবার মুখ দেখে
বাইরে যায়না কেউ
কারো নতুন বাচ্চার মুখ
সে দেখেনা কভু।
কারণ সে অপয়া, অলক্ষী তাই
সবাই তাকে এড়িয়ে চলে
নির্মম অবহেলায়।

স্বামীকে খেয়েছে সে
এই তার অপরাধ,
বিধবার বাঁচার আর জাগেনা স্বাদ।
গ্রামের মাতবর একদিন মাতাল হয়ে
ঢুকে পড়ে রাতের বেলায়
বিধবার ঘরে।
বিধবা বটি নিয়ে আসল তেড়ে
মাতবর কলঙ্ক রটাল বিধবাকে ঘিরে।
চরিত্র হীনা উপাধি
সহ্য হলনা তার
নদী জলে ডুবে মরে
মেনে নিল হার।

“ওরা মানুষ নয়- পুরুষ”

প্রথম প্রকাশ

Title of this post: They are male not human being

আমি পুরুষকে শ্রদ্ধা করিআবার ঘৃনাও করিকারণ, সমাজে যেমন আছে ভাল পুরু, তেমনি আছে নোংরা, বিকৃত মস্তিস্কের পুরুপথে ঘাটে, যেখানে সেখানে নারীরা লাঞ্চিত হচ্ছে এই পুরুষদের হাতেকয়েকদিন আগে আসছিলাম আমাদের কলোনির রাস্তা ধরেসাথে ছিল আমার ১৩ বছর বয়সের ভাগ্নীসময়টা ছিল শুক্রবার জুমার নামাজের সময়, বাইরে কোন লোকজনের চলাচল ছিল নাআমাদে সামনে একটি ছেলে জিন্স প্যান্ট শার্ট পড়া ভদ্র বেশীকিন্তু মুহুর্তে মধ্যে তার রূপ পরিবর্তন হয়ে গেলসে খারাপ দৃষ্টি ভঙ্গি নিয়ে আমার ভাগ্নির দিকে তাকিয়ে ছিল আর সামনে এগিয়ে আসছিলআমার শরীর কেপেঁ উঠলআমি আমাকে নিয়ে ভাবিনি, ভেবেছি ভাগ্নিকে নিয়েছেলেটির যে উন্মাদ, নোংরা ইমোশন কাজ করছিল তা দেখে আমার মনে হচ্ছিল, সে যে কাউকে ধরে বসে পারতদ্রুত পায়ে বাসায় চলে এলাম এবং পরদিন থেকে কম বয়সী মেয়েটিকে বোরখা পড়তে বাধ্য করলামকারণ এই বোরখা তাকে অনেক খারাপ কিছু থেকে নিরাপত্তা দেবে এবং তাকে রক্ষা করবে খারাপ পুরুষদের লোলুপ দৃষ্টি থেকে

এত নোংরা আচরন খোলা রাস্তায় শুধুমাত্র পুরুষকেই মানায়এই বিশ্রি ঘটনাকে কেন্দ্র করেই আমি ওরা মানুষ নয়- পুরুকবিতাটি লিখার প্রয়াস পেলাম...

পথে ঘাটে হরহামেশা
নারীদের হয়রানি করছে যারা
তারা কি মানুষ?
না, না ওরা পুরু
রাস্তা দিয়ে চলার পথে
ভিড়ের মাঝে হাত চালায়
নারীদের হেতায় সেথায়
তারা কি মানুষ?
কভুও না ওরা পুরু
চলার পথে পাশ দিয়ে যাক
পাগলা কুকুর তবুও না যাক
একটি পুরু
কুকুর তো শুধু কামড়ে দেবে
চিকিৎসাতেই সুস্থ হব
কিন্তু হলে পুরুষের লালসার স্বীকার
উপায় যে থাকবে না বেচেঁ থাকার
একটি নারী যখন হয় ঘরের বাহির
মায়ের মন তখন হয়ে যায় অস্থি
প্রার্থনা করে খোদার কাছে
বাইরে যেন মেয়ের সম্ভ্রব বাচেঁ
মা তত ভয় পায়না
ঘাতক ট্রাকের আঘাতকে
যতখানি ভয়পায়
পুরুষের লোভের চাহিদাকে
আমি জানি না ওরা কি ভাবে
লাঞ্চিত নারীগুলো ওদেরই তো
মা বোন ভাগ্নি কিংবা মেয়ে
বাংলার অলিতে গলিতে
এ কোন হায়েনার দল
মেতে উঠেছে এ কেমন পাপের নেশায়
তিন বছরের মেয়ে শিশু
যুবতী কিংবা গৃহ বধূ
পবিত্র সম্মান হারাচ্ছে সবাই
যতক্ষন ঘরে থাকি ভাবি নিরাপদ
বাইরে গেলেই বিকৃত মনের পুরু
যেখানে সেখানে ঘটায় বিপদ
প্রতিদিন প্রতিনিয়ত করে উৎপাত
হে খোদা! তুমি এদের কর নিপাত
কি ভাবে নারী রাস্তায় যাবে?
কিভাবে নারী শিক্ষিত হবে?
নির্যাতিত নারী দেহের রক্তাক্ত লাশ
নয় টুকরো হয়ে পড়ে থাকে রাস্তার পাশ
যারা নারীকে ভোগের পন্য ভাবে
এইতো মোদে বাংলার রূপ
করব কি আর পেশ
এই আমাদে হরেক রকম
আইনে ঘেরা সোনার বাংলাদেশ

মনের কথা

একটি মনের দাম দিতে গিয়ে
জীবন চলার পথটি হারিযে
কি আমি পেলাম?