Wednesday, October 22, 2008
Ten days with death
I was passing my every moment into a very terrible situation. It seemed to me that the spy of death attacked in my room. I was confident to return my dear child. So I was always awaked that the death may not take my dearest child. I guarded it all day long, and I used to count her every drops of saline and I thought, oh Allah! When I will return my home? Continuously 4 babies had died between 6 babies. It seemed to me that thus I am as the target of death. So I left that unlucky room and shifted in a new room. Oh! There were no peaces, too. There were innocent lovely babies were breathing last breath in their parents lap. I couldn’t tolerate the tragedy scene; at my both sides two cancer disease patients had taken blood and waited for death time. I came back in my home after 10 days from that death house. I have come home with a great joy by fighting with the cruel death and crying.
I thought, I am a happy mother than all of world. At present, I remember of those pathetic days. When I think about the children’s sad lamenting relatives, I become most terrified and shocked.
Saturday, October 18, 2008
বিধবা নারী
Title of this post: A Widow
তারই নাম বিধবা
দুনিয়াতে তার আর
আপন রইল কেবা?
বিধবা নারী বুক ভাসায়
চোখের জলে
শ্বশুর বাড়ীর লোকেরা তাকে
উপহাস করে চলে।
বলে—স্বমীকে তো খেয়েছো
এই বয়সে
টগবগে যৌবন—দুঃখ কিসের
নতুন নাগর জুটে যাবে- অনায়াসে।
স্বামী তাকে বড় ভাল বাসত বলে
মেয়েটি এসব কভু ভাবেও না ভুলে।
স্বামীর শত স্মৃতি সে
রাত জেগে ভাবে
সিদ্ধান্ত তার
স্বামীর স্মৃতি নিয়েই জীবন কাটাবে।
বাবার বাড়ি যায় না সে ভয়ে
তারা যদি জোড় করে
দিয়ে দেয় বিয়ে!
স্বামীর বাড়ীতে পড়ে আছে
বিধবা নারী
শ্বাশুড়ী তাকে পরিচয় দেয়
কাজের মাথারি।
সারা বাড়ির সব কাজ
করছে নিজ হাতে
কথায় কথায় ধমক আর
গালি আছে সাথে।
পরিবারের সবার সবই জোটে
বিধবার জন্য কারো টাকা নেই মোটে।
পরনে ছেঁড়া শাড়ি, ছেঁড়া ব্লাউজ
সেদিকে কারো যেন নেই কোন হুশ।
খাবার খাবে সে সবার শেষে
বুয়ার ঘরে পরে থাকে
ভিখারীর বেশে।
রাত হলে ভয় পায়
কেউ নেই সাথে
ভাবে সে-একা থাকার সিদ্ধান্ত
ভুল আছে কি তাতে?
এই দুর্বিষহ জীবনের যন্ত্রণা
আর যে সওয়া যায়না।
ঈদ এলে বিধবাকে
করা হয় মূল্যবান,
যাকাতের নতুন কাপড়ে
দেয়া হয় সম্মান।
বিধবার মুখ দেখে
বাইরে যায়না কেউ
কারো নতুন বাচ্চার মুখ
সে দেখেনা কভু।
কারণ সে অপয়া, অলক্ষী তাই
সবাই তাকে এড়িয়ে চলে
নির্মম অবহেলায়।
স্বামীকে খেয়েছে সে
এই তার অপরাধ,
বিধবার বাঁচার আর জাগেনা স্বাদ।
গ্রামের মাতবর একদিন মাতাল হয়ে
ঢুকে পড়ে রাতের বেলায়
বিধবার ঘরে।
বিধবা বটি নিয়ে আসল তেড়ে
মাতবর কলঙ্ক রটাল বিধবাকে ঘিরে।
চরিত্র হীনা উপাধি
সহ্য হলনা তার
নদী জলে ডুবে মরে
মেনে নিল হার।
“ওরা মানুষ নয়- পুরুষ”
Title of this post: They are male not human being
এত নোংরা আচরন খোলা রাস্তায় শুধুমাত্র পুরুষকেই মানায়। এই বিশ্রি ঘটনাকে কেন্দ্র করেই আমি “ওরা মানুষ নয়- পুরুষ” কবিতাটি লিখার প্রয়াস পেলাম...
নারীদের হয়রানি করছে যারা
তারা কি মানুষ?
না, না ওরা পুরুষ।
রাস্তা দিয়ে চলার পথে
ভিড়ের মাঝে হাত চালায়
নারীদের হেতায় সেথায়
তারা কি মানুষ?
কভুও না ওরা পুরুষ।
চলার পথে পাশ দিয়ে যাক
পাগলা কুকুর তবুও না যাক
একটি পুরুষ।
কুকুর তো শুধু কামড়ে দেবে
চিকিৎসাতেই সুস্থ হব।
কিন্তু হলে পুরুষের লালসার স্বীকার
উপায় যে থাকবে না বেচেঁ থাকার।
একটি নারী যখন হয় ঘরের বাহির
মায়ের মন তখন হয়ে যায় অস্থির।
প্রার্থনা করে খোদার কাছে
বাইরে যেন মেয়ের সম্ভ্রব বাচেঁ।
মা তত ভয় পায়না
ঘাতক ট্রাকের আঘাতকে
যতখানি ভয়পায়
পুরুষের লোভের চাহিদাকে।
আমি জানি না ওরা কি ভাবে
লাঞ্চিত নারীগুলো ওদেরই তো
মা বোন ভাগ্নি কিংবা মেয়ে।
বাংলার অলিতে গলিতে
এ কোন হায়েনার দল
মেতে উঠেছে এ কেমন পাপের নেশায়
তিন বছরের মেয়ে শিশু
যুবতী কিংবা গৃহ বধূ
পবিত্র সম্মান হারাচ্ছে সবাই।
যতক্ষন ঘরে থাকি ভাবি নিরাপদ
বাইরে গেলেই বিকৃত মনের পুরুষ
যেখানে সেখানে ঘটায় বিপদ।
প্রতিদিন প্রতিনিয়ত করে উৎপাত
হে খোদা! তুমি এদের কর নিপাত।
কি ভাবে নারী রাস্তায় যাবে?
কিভাবে নারী শিক্ষিত হবে?
নির্যাতিত নারী দেহের রক্তাক্ত লাশ
নয় টুকরো হয়ে পড়ে থাকে রাস্তার পাশ।
যারা নারীকে ভোগের পন্য ভাবে
এইতো মোদের বাংলার রূপ
করব কি আর পেশ
এই আমাদের হরেক রকম
আইনে ঘেরা সোনার বাংলাদেশ।
Monday, August 25, 2008
মমতাময়ী আপা
জন্ম দিয়েছে মা আমায়
আপা করেছে লালন
তাইতো তাকে ভুলতে পারিনা
মনে রবে আজীবন।
মায়ের পরে বড় আপন
আমার বড় বোন
পারবনা আমি দিতে কভূ
তার স্নেহের প্রতিদান,
দোয়া করি সর্বদা আল্লাহ
রাখুক আপার মান।
আমার তরে তার শত ত্যাগ
সর্বদা ভাবি মনে নিয়ে আবেগ,
কখনো যেন আপার মন
ব্যথিত না হয় আমার জন্য
চিরদিন আমি থাকতে চাই
আমার আপার স্নেহধন্য।
দ্বিতীয় বাসর
একটি বাস্তব ঘটনাকে কেন্দ্র করেই আমার মনের মাধূরী মিশিয়ে এই গল্প লেখার প্রয়াস।
গত শতাব্দীর কথা। ছোট্ট একটি ১০ বছরের মেয়ে। নাম তার আলেয়া বেগম। গ্রামের সবাই তাকে আদর করে “আলো” বলে ডাকে। সারা গ্রামে সে ঘুরে বেড়ায়। একটু চঞ্চল,একটু পাগলামি, দৌড়াদৌড়ি,ছুটাছুটি,হা-ডু-ডু,লুকোচুরি সবই আছে তার স্বভাবে। কিছু জিজ্ঞেস করলে মনে হয় মুখে খৈ ফুটে। একটা কথার জবাবে ১০টি কথা বলে। তারপরও সবাই তাকে ভালবাসে। পাড়ার লোকের চোখের মণি সে। একদিন এই গ্রামের অতিথি হয়ে এলো এক যুবক। বয়স হয়তো ১৫ কিংবা ১৭।
আশি কিংবা একশত বছর আগে বিয়ের উপযুক্ত বয়স ছিল এটাই। ছেলেটির জন্য পাত্রী দেখা হচ্ছে। বিদেশ ফেরত,ভাল বংশ এবং টুক-টাক লেখা-পড়া জানে। আগের যুগের জন্য সে ছিল হিরো। সে গ্রামে ঘুরার সময় দেখল দীঘির পানিতে একপেড়ে শাড়ী পড়া একটি মেয়ে। একমনে গুণগুণ করছে,আর শাপলা উঠাচ্ছে। ছেলেটি একটি গাছের আড়ালে গিয়ে মেয়েটিকে চুপিসারে দেখতে লাগল, কেউ যেন তাকে দেখে না ফেলে। মেয়েটি অনেকগুলো ফুল তুলল। ফুলগুলি দিঘীর পাড়ে সযত্নে রেখে সে তার সাথীদের ডাক দিল। ২/৩ জন এদিক ওদিক থেকে ছুটে এল। সবাই মিলে দিঘীর জলে সাঁতরাতে লাগল। আলোর চেহারাটা ছিল মায়াবী। এই মিষ্টি মেয়ের চঞ্চলতা, দীঘির জলে ডুবাডুবি-যুবকটির খুবই মনে লাগল। সে এমনই তন্ময় হয়ে দেখছিল যে - মেয়েটি কখন চলে গেল সে টেরই পেলনা। যখন ঘোর কাটল দেখল সে-মেয়েটি তার এত সাধের ফুল গুলিই রেখে গেল ভুলে। ছেলেটি ভাবল-নিশ্চয় মেয়েটি আবার আসবে ফুল নিতে। অনেক্ষণ বসে রইল অধীর অপেক্ষায়। কিন্তু আলেয়ার আলো আর চোখে পড়ছেনা। অগত্যা ফুলগুলি নিয়ে ছেলেটি যে বাড়িতে বেড়াতে এসেছে সে বাড়িতে গেল। বাড়িতে গিয়ে সে তো আরেকবার হুছট খেল। তার কল্পনার রানী বারান্দায় বসে বড়ই খাচ্ছে। অর্থাৎ এই বাড়িরই মেয়ে সে। অচেনা লোকের হাতে শাপলা ফুল দেখে আলো একটু অবাক হলো। ছেলেটি ফুলগুলি তার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল- তোমার ফুল। মেয়েটি হঠাৎ খুব লজ্জা পেল নিজের বোকামির জন্য। ফুলগুলি নিয়ে সে দৌড়ে পালাল। ছেলেটি আলোকে নিয়ে এতই বিভোর ছিল যে, বাড়িতে গিয়েও তার আর কিছুই ভাল লাগছিলনা। শুধুই আলোর সেই সাঁতারের দৃশ্য, আলোর ফুল তুলা, লজ্জা পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার দৃশ্য তার মনে ভেসে বেড়াতে লাগল। সে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলল। এরই মধ্যে তার মা তার বিয়ের জন্য কয়েকটি মেয়ের খবর নিয়ে এলো। সে বলল আলেয়ার কথা। আলেয়া তো তাদেরই আত্নীয়া। সবারই আলোকে পছন্দ কিন্তু বয়সটা যে কম। সে তো বিয়ে স্বামী কিছুই বুঝবেনা। ছেলের এক কথা- সে আলোকেই বিয়ে করবে। তার কথারই জয় হল। ধূমধাম করে আলেয়া বেগমের বিয়ে হয়ে গেল। আলো শ্বশুড় বাড়ীতে এসে একেবারে চুপ হয়ে গেল। তার যেন কিছুই ভাল লাগছেনা। নতুন স্বামীকেও না। তার সাথীদের কথা মনে পড়ে, মনে পড়ে পাড়াময় ঘুড়ে বেড়ানো, কিছুতেই যেন তার মন বসেনা। বিয়ের তিনদিন পর স্বামীর ঘরে তাকে পাঠানো হল। স্বামী সাহেবতো অনেক স্বপ্নের বীজ বুনছিল বসে বসে। আর অনেক স্বপ্নের বউটিকে কাছে পেয়ে তার মন চাইল আলেয়ার আলোয় নিজেকে আলোকিত করতে। শাপলার মত নরম তুলতুলে গাল গুলোতে একটু ঠোটের পরশ দিতে। আলোকে নিয়ে সে খুব রোমান্টিক ইমেজে ছিল। কিন্তু যেই তার লক্ষি বউটিকে একটু ধরতে গেল অমনি সে ভয়ে চিৎকার করে কাঁদতে শুরু করল। তাদের বাড়ীর সেই ছেলেটিই যে তার স্বামী তাও সে জানতনা। আগেকার যুগে এসব জানারও প্রয়োজন ছিলনা। যাক্ সেই কথা,আলোর কান্না শুনে শ্বাশুড়ী -জা ছুটে এল। ঘরে ঢুকেই দেখল -ছেলেটি লজ্জায় আড়ষ্ট হয়ে দাড়িয়ে আছে আর মেয়েটিতো বাচ্চা মেয়ের মত কেদেঁই চলেছে স্বামীর একটু ছোঁয়াতেই। শ্বাশুড়ী সব বুঝলেন। ছেলেকে বললেন-আমি আগেই জানতাম এমনটি হবে। তারপর আলোকে নিয়ে তিনি নিজের ঘরে চলে এলেন। অনেক বুঝালেন। নাহ্-আলো যেন কিছুই বুঝেনা। স্বামী বেচারা বড্ড অভিমানে বিয়ের এক সপ্তাহ পড়েই পাড়ি জমাল। এদিকে আলো যেন হাফ ছেড়ে বাচঁল। সে ভীষণ খুশী হল -আপদ বিদায় হওয়াতে। কিন্তু সে এতটুকু বুঝল যে, শ্বশুড় বাড়ির সবাই মনে কষ্ট পেল। তাকে কেউ কিছু বলছেনা। তারপরও তার মনে হচ্ছিল যে, তার জীবনে একটা অঘটন ঘটে গেল। একটা পরিবর্তন আসল। আলো কিছুদিনের মধ্যে স্বাভাবিক হয়ে গেল। নিজের বাড়িতে আর শ্বশুড় বাড়িতে ঘুড়ে বেড়াতে লাগল। তার বিবাহিত চাচাতো বোন তাকে একদিন স্বামীর গল্প বলছিল। সেও শুনছিল। কথায় কথায় বোনটি বলল-কিরে তোর স্বামীর খবর কি? আলোর মনে একটু শিহরণ খেলে গেল। সে কিছুই বলল না। আসলে এই মেয়েটিকে আলোর শ্বাশুড়ি নিয়োগ করেছে-যেন স্বামীর গল্প শুনে শুনে আলোর মনে নিজের স্বামীর জন্য ভাবের উদ্বেগ হয়। এভাবে কেটে গেল পাঁচটি বছর। আলোর বয়স এখন পনের। চাচাতো বোনের কাছে স্বামীর গল্প শুনতে শুনতে তার মন এখন মাঝে মাঝে স্বামীর জন্য চঞ্চল হয়। ঘুমের ঘোরে সে স্বপ্ন দেখে হঠাৎ ঘুম ভেংগে যায়। বাসর ঘরে সে স্বামীর সেই প্রথম স্পর্শের কথা বারবার মনে পড়ে। বাসর ঘরেতো স্বামীর চেহারার দিকে সে তাকায়নি ভাল করে। কিন্তু বিয়ের আগে তাদের বাড়িতে শাপলা ফুল হাতে সেই যুবকটি কিভাবে জানি তার মনে ঠাঁই করে নিল কিভাবে যে কি হল সে কিছুই বুঝতে পারছেনা। তার এমন কেন লাগে? তার স্বামীকেই সে দোষ দেয়, সে আসলেই তো পারে। আমার না হয় ভুল হয়ে গেছে-আমি বুঝতে পারিনি। সে তো বুঝে। সে কেন আসেনা? আমার ভুলতো ভেংগেছে। এভাবে নিজের মনে অনেক কথাই বলে চলে আলো। শ্বাশুড়ি আর জা আলোর এই পরিবর্তনে খুবই খুশি। চিঠিতে সব জানালেন ছেলেকে। অভিমান করে সে যে গেছে ছেলের আর পাত্তা নেই। দীর্ঘ ছয় বছর পর ছেলেটির মন আবারো চঞ্চল হয়ে উঠল আলোর জন্য। ফিরে এলো সে নতুন প্রেমের টানে। বাড়িতে এসে সবাইকে দেখল কিন্তু যার জন্য তার মন ব্যাকুল তাকে সে দেখছেনা। লজ্জায় কিছু বলছেওনা। রাত্রিবেলা সবাই ঘুমাতে চলে গেল নিজেদের ঘরে। সেও নিজের ঘরে চলে গেল। ভাবল-আমি এসেছি অথচ আলো তার বাপের বাড়িতে বসে আছে-এই তার পরিবর্তন! নাহ,আমার আসাটাই বৃথা হল। ঘরে ঢুকেতো সে অবাক! তার হার্টবিট বেড়ে গেল। একি শুধুই স্বপ্ন নাকি সত্যি! সে দেখল এক নারী নববধূর সাজে লম্বা ঘোমটা টেনে জড়সড় হয়ে তার খাটে বসে আছে। সে কাছে গেল। আল্লাহকে অনেক শোকরিয়া জানাল। মনে হল তার মনের সব হাহাকার এক মূহুর্তে শেষ হয়ে গেল। আনন্দে আত্নহারা যুবক সযত্নে ঘোমটা খুলে দেখল-আহা! একি রূপ,একি মাধূর্য! আগের সেই ছোট্ট আলো নয় সে। সে এখন পরিপূর্ণ যুবতী। মনে মনে স্বামী বলল, এইতো ভাল হলো। প্রথম বাসরের বাচ্চা মেয়েটি বাচ্চাদের মতই কান্নাকাটি করত। আর দ্বিতীয় বাসরের বউটি যেন - তারই আলিঙ্গনের অপেক্ষায় চোখ বুঝে প্রহর গুণছে। দুজনই আবেগে আপ্লুত, কারো মুখে কথা নেই। মনের মধ্যেই হচ্ছে সব কথার বিনিময়। তারপরও যুবক তার নিষ্পাপ নববধূর চেহারার দিকে তাকিয়ে হাত দুখানা নিজের হাতে নিয়ে বলল-কেমন ছিলে বউ? বউটি কিছুই বললনা। চোখদুটি অশ্রুসিক্ত হল। এই কান্না তার ভয়ের নয়, ভালবাসার কান্নায় সে নিজেকে জলাঞ্জলী দিল স্বামীর বুকে। এই বিলম্বিত বাসরে দুজনই মহাসুখী। তাদের এই মহা মিলনে উৎকন্ঠিত আলোর পরিবার ও পাড়া প্রতিবেশী সবাই স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলল।
My childhood with mother
Friday, August 22, 2008
The biggest celebration in my community
Eid –ul-azha teaches us how to sacrifice for others. But I like very much Eid-ul-fitr. Because the Eid day is the greatest of all festivals of the Muslims in the world. After the month long Ramadan the Eid-ul-fitr knocks at the door. In this way, all muslim does pure and innocent their heart and soul.
When the moon of eid arises in the evening, everybody feels very happy . In Eid day all forget that who poor and who rich man. All share the pleasures to one another. All men wear new dress. Everybody go to meet with their dearest in their house and give good wishes and gift etc. we, the housewives cook shemai, biriani, khir and other delicious foods. At the end, I want to say that Eid-ul-fitr is very enjoyable day for me. That’s why I think Eid day is biggest celebration of our community each year.
you can learn more on asia afrin
Thursday, August 7, 2008
মায়ের একাকিত্ব
পাঁচটি সন্তান যার
কতইনা সুখ তার
অতি আদরে করেছে পালন
শত কষ্ট করেছে বরণ
হাসি-মুখে একটি আশায়
সন্তান বড় হবে,মাকে সুখ দেবে।
ছোটবেলায় শত কাজেও
করেনি কার্পণ্য, দিতে স্তন্য
শীতের গভীর রাতে
মায়ের কভূ হয়নি কষ্ট
কাপড় যত করেছি নষ্ট
পাল্টেছে সযত্নে, ব্যথা নেয়নি মনে।
সন্তানের দুঃখে যেমন মা দিশেহারা
সুখেও তেমনি মা আনন্দে আত্নহারা,
সন্তানের জন্মের পর দিন যত যায়
ঘুমাতে পারেনা মা দুর্ভাবনায়
সন্তানের সুখের জন্য
কত ত্যাগ-কত স্বপ্ন
মানুষ হয়েছে সবাই
মায়ের কষ্ট ব্যর্থ হয়নাই।
বড় ছেলে ডাক্তার, থাকে শহরে
মেঝ ছেলে অফিসার
চলে গেল বাহিরে,
ছোট ছেলে ব্যারিস্টার হতে
গেল চলে লন্ডন
হাহাকারে ভরে গেল
মায়ের জীবন।
দুই মেয়ে বিয়ে দিয়ে
মা হল একা
ঘরে আর কেউ নেই
সবকিছুই ফাঁকা।
মায়ের মন সারাক্ষণ
কি যেন খুঁজে ফিরে
বাচ্চারা ছোট হলে
থাকতো তাকে ঘিরে,
মাও তাদের বুকে নিত
গভীর আদরে।
পাঁচ সন্তানের গর্বিত মা
এখন শেষ বয়সে
সব কিছুই হারা,
চিরদিন এভাবেই একাকী জীবন
কাটায় নিঃসঙ্গ মায়েরা।
কষ্টের প্রলাপ
বৃষ্টি ভেজা বাদল দিনে
বাবার কথা পড়ছে মনে
মরন কালে ডাকেনি আমায়
চলে গেল অভিমানে।
মারা গেলেন সকাল বেলা
আমি পৌছলাম রাত দুপুরে
থাকি আমি ঢাকা শহর
বাপের বাড়ি অনেক দূরে।
ফোন ছিলনা আমার হাতে
খবর পেলাম দেরীতে
তাইতো শেষ দেখাও
হলনা বাবার সাথে।
পৌঁছে দেখি সবাই আছে
নেই শুধু প্রিয় বাবা
কে করবে আদর আমায়
খোঁজ নিবেইবা কেবা।
ভাইরাতো যে যার মত
সুখের স্বর্গে করে বাস
বাবা নেই, ভাই নেই
আমরা দুই বোন হতাশ।
ভাই খবর নেয় এক বছর পর
বাবা নিত প্রতিবেলা
বাবার মৃত্যুতে ভাইরাও
করে শুধু অবহেলা।
আমরা দুই বোন আছি সুখে
মা-বাবার দোয়াতে
আল্লাহ মোদের সহায় হোক
থাকি যেন এভাবে।
জ্বালায়না কভূ ভাই-ভাবীদের
খুব কম যায় বাসায়
যেন তারা মোদের জন্য
অযথা কষ্ট না পায়।
এটা দাওনি-ওটা দাও
নয়তো মোদের স্বভাব
তবুও মোদের জন্য তাদের মনে
মায়ার বড় অভাব।
এইসব দেখে মনে বড়
কষ্ট পায় আমি
ছোটর প্রতি বড়দের
দায়িত্ব কি ছিল
কেয়ামত দিবসে নিশ্চয়
জিজ্ঞাসিবেন অন্তর্যামী।
বাবার কথা মনে হলেই
চোখ দুটো ভিজে আসে
কত স্মৃতি মনে পড়ে
চোখের জলে বুক ভাসে।
বাবা ছাড়া কেউ যে আর
হয়না কভূ আপন
এইসব দুঃখের স্মৃতি আমায়
কষ্ট দেবে আজীবন।
Memorable Day
Wednesday, August 6, 2008
হিজড়া
নয় পুরুষ, নয় মহিলা
সবাই ডাকে হিজড়া
অতিরিক্ত সাজ-গুছ
আর উচ্ছৃংখল পথ চলা,
ঝগড়া-ঝাটি,বাড়াবাড়ি
কিছুই তাদের যায়না বলা।
যান-বাহনে উঠলে কভূ
দেয়না তারা ভাড়া,
প্রয়োজনীয় সবই
দোকান থেকে নিয়ে নেয়
অনুমতি ছাড়া।
বাঁধা দিলে করে যত
বিবেকহীন অত্যাচার,
রাস্তার মানুষেরা
তাকিয়ে দেখে নির্বিকার।
সবাই তাদের করে ভয়
সাধারণেরা দূরে রয়,
মহিলার বেশধারী
কন্ঠস্বর পুরুষের,
কথায় কথায় মেজাজ গরম
কারণ আমার অজানা
হয়ত তাদের মনের জমে আছে
না পাওয়ার বেদনা।
কার বিরহে বিদ্রোহী তারা
হয়নি কভূ জানা
দলবদ্ধ হয়ে তাই
যেথায়-সেথায় দেয় হানা।
এ কোন আজব জীব
সৃষ্টি বিধাতার,
এদের নিয়ে নানা প্রশ্ন
মনে আসে আমার।
Tuesday, July 29, 2008
অতিরিক্ততা ভাল নয়
অতিরিক্ত খাবার খেলে
পেটের পীড়া হয়,
অতিরিক্ত পানাহারে
বমি ভাব হয়।
অতিরিক্ত ঘুম যেমন
শরীর অলস করে,
বেশী কথা বলে যে
বাচাল বলে তারে।
কম কথা বললে সবাই
নিরাপদে থাকে,
অধিক কথার জন্যে সবাই
পড়ে বিপদের ঘূর্ণিপাকে।
অতি লোভে পাপ-পাপে মৃত্যু
সবার জানা আছে,
অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ
এ কথা নয় মিছে।
অতি রাগী বীর পুরুষ নয়
সংযমেই সুপুরুষ হয়।
অতি হাসি-অতি কান্না
গবেষণায় প্রমাণ,
মরতে হবে ধূকে ধূকে
করলে অতি ধূমপান।
অতিরিক্ত পড়লে মানুষ
পাগল হবার থাকে ভয়
অতিরিক্ত টি.ভি দেখলে
জ্ঞান-দৃষ্টি-মস্তিষ্কের ক্ষয়।
এক নারীতে আছে সুখ
২য় নারীতে ক্ষয় যৌবন,
৩য় নারীতে হয় এইডস
পরিণতিতে বরণ কর
অল্প বয়সে মরন।
অতিরিক্ত কাজের সাথে
বিশ্রাম আছে গাঁথা,
অনেক জ্ঞান দিয়ে আজ
শেষ করছি কথা,
পরিশেষে বলে যাই
অতিরিক্ত ভাল নয়,
অল্পতে সন্তুষ্ট যে
তার জীবনই সুখের হয়।
ভাসমান নারী
বর্ষাকাল সুসময় তাদের
যারা মাতাল নারীলোভী
বৃষ্টি ভেজা রাতের আঁধারে
রাস্তার নারী হারায় সবি।
রাতের বেলায় কেউ শুনেনা
তাদের করুণ চিৎকার
পরবর্তীতে এই নারীরাই
হয় এইডস এর স্বীকার।
যদি কেউ ভাসমান নারীর কথা
ভাবেনা কভু আর
অনেক পরে চরম মূল্য
দিতেই হবে সবার।
নারী যারা ভাসমান
হচ্ছে না তাদের পূনর্বাসন।
আশ্রয়হীনার কথা কেন ভাবেনা
যারা বিবেকবান,
এরা নোংরা রোগ ছড়ালে
দেশ হারাবে সম্মান।
Saturday, July 26, 2008
Floating Women
who are greedy for women.
At the time of rainy dark night.
The street women lose everything.
Nobody hear their sad crying at night.
Then, these women are affected of AIDS.
Everybody has to repent,
if nobody thinks about them.
They are not rehabilitated ,
who are floated.
Why doesn't think about shelter less
Who conscientious person,
The country loses dignity
if they spread bed disease.
This picture belong to Jim & Marie's life through the lens
Saturday, July 19, 2008
Happy birthday to Shifa
In this day, I wish ,may Allah bless her whole life and long live.
A beautiful star
Give her love
by hugging my breast
to be self forgetful
when she call me Mom
my mind fulfill with joy.
I wish SHIFA all the success and happiness in her life on her 4th BIRTHDAY.
At first when you came
In this world,
You had cried alone
But all laughed.
You will build up
Such life,
You will laugh
In the death time,
But earth will cry.
শুভ জন্মদিন শিফা
সুন্দর একটি তারা
বুকে নিয়ে আদর দিলাম
হয়ে আত্নহারা,
মা যখন ডাকে আমায়
মন যে ভরে কানায় কানায়।
শিপার ৪র্থ জন্ম দিনে রইল আমার শুভকামনা-
প্রথম যেদিন তুমি
এসেছিলে ভবে,
কেঁদেছ তুমি একা
হেসেছিল সবে।
এমন জীবন তুমি
করিবে গঠন,
মরনে হাসিবে তুমি
কাঁদিবে ভুবন।
Friday, July 18, 2008
Speak of my mind
They love and affection me for good result.
Now a days, English is very essential for us. We can do nothing without English. If I know English I will be able to read English news paper, magazine and English story book, and I will be able to use computer,E-mail, internet, mobile etc.
My family is small and happy.we are four family members, my husband,our two daughters and I . I think , how to happy my family? I am a simple housewife. I maintained with my own hand to my home.
I like to read Islamic books,tree plantation, photography & write my own blog. Recently, I am interesting that to learning on computer internet and knowing English. My favorite hobby is read book and tree plantation.becouse, it is our real friends. Trees keep the soil strong and save us from flood and any natural calamities.
My sweet dreams is how I will make a good person to my child, my innocent think is I can go to paradise if Allah wishes! And I desire more, how to serve the helpless and needy. In the end, I hope that all Muslims practice there own religion along with their general education. At least say prayers and I think, it is good to maintain the hijab system.because it is peaceful dress. It saves us from rough eyes of evil man. Then he can express himself as a real WISEMAN.
My Family
We have done saving account for our child future life. I don't watch T.V.and don't put T.V. in my home. So, I give my child differently-like sing a song, drawing picture. I tell to my children on advisable and I buy for them of story book.
I want to build up such a family that as others can learn something from that family. All of them loves and abide by me. I love to my family so much.
My Thoughts
I think how I can go to heaven and for this abide by the rules of Allah.I wish that all women of Bangladesh will become that skillful, active and self-confident.
Always,I pray to Allah for the world to become as warless peaceful heaven. I wish that so serve unselfish the others and to help the needy and helpless. So that, all remember me after my death.
Monday, July 14, 2008
বর্ষা এলে
বৃষ্টি যখন টিনের চালায়
ঝুপঝুপিয়ে পড়ে,
ছোট-খাট উঠাণ খানা
পানিতে যায় ভরে।
বাচ্চা গুলো খাটের উপর
সারাটি দিন লাফায়
বৃষ্টি তখন তাল মিলায়,
করুণ সুরের মূর্ছণায়
অবিরাম ঝরে ধূলির ধরায়।
বর্ষা এলে ফর্সা হয়
গাছের পাতারা,
কষ্ট আশ্রয়হীন
-ফুটপাতিয়ারা।
কাজ পায়না সারাটি দিন
মেহনতি মানুষ,
অলস হয়ে ঘরে বসে
কাটে তাদের উপোস।
মশার বিজয়
মশা সব করে রব
সারা রাত ধরে,
মশারি ছাড়া হয়না শোয়া
দিন-দুপুরে।
ড্রেনের পাশে যাদের বাস
তাদেরই হয় সর্বনাশ।
ঘরে ঢুকলে মনে হয়
এতো আমার ঘর নয়,
মশা করছে রাজত্ব
মশারই ঘর বোধহয়।
পড়ার টেবিল,খাট, সোফা,
বাথরুম কি পাকের ঘর
ভুলেনাতো প্রতিদিন সে
নিতে সবার খোঁজ-খবর।
ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, টাইফয়েড
দেয় সে উপহার
কয়েল-স্প্রে-সিটি মেয়র,
মশা নিধনে সবাই
মেনে নিল হার।
তাই মোরাও মেনে নিলাম
মশাদের সব উৎপাত,
সন্ধি হল মশার সাথে
মোরা বাস করব
আজীবন একসাথ।
Wednesday, July 9, 2008
A Great Woman –Dr. Kathryn B. Ward
She is an American, professionally professor and researcher. She had come in Bangladesh purpose on woman research. She came in Bangladesh and observed the weakness of Bengali women. She built up woman welfare basis organization`Nari Jibon project’ in 2005 with some kind hearted people of Bangladesh.
Welfare basis this organization cooperates to increase the skill and constructive work, such as-- computer, graphics design, photography, hardware, Bengali, tailoring and English Spoken etc. Such kinds of activities help a woman and never break off her progress to go front. So that they don’t need to depend on others. She could live as highly regarded person in society with lofty head and honour.
Nari Jibon helps the female to over come from defenseless and lead to move and stroll with proficiency. By dint of Nari Jibon, today I can browse Internet in spite of as a simple housewife. When I think that, I am a student of Nari Jibon and I feel proud. Here every teachers and students are female. So no gathering happens of male and female. This type of Nari Jibon office environment is very comfortable for women. I have no idea about the same type of organization is there in any other places.
As a good wisher, I strongly oppeal and demand from my core heart –should more expended the branches of Nari Jibon in other places, especially women who lives in villages. They could do better if they would get opportunity. Welfare related organization slighthy think for those type of woman as a result in spite of merit they are confined in a narrow area.
In the end, again I wish good luck to Madam and May Nari Jibon lives long, and it extends in all districts even villages in the whole country. Through her core helping every women of Bangladesh can be expert, active and self-confident. Dr. Kathryn B. Ward may live by the heart of skillful and successful women.